আপনি হয়ত জানেন প্রধান শ্বাসণালী (Trachea) এবং খাদ্যণালীর প্রধান ছিদ্রপথ খুব কাছাকাছি মুখ গহবরের পিছন দিকে অবস্থিত। সুতরাং মুখের লালা, খাদ্যকণা, জীবাণু, সময় সময় নকল দাঁত অথবা মুখের যে কোন ময়লা শুধু পেটে না প্রধান শ্বাসনালি দিয়ে চলে যেতে পারে ফুসফুসে। এই দ্রব্যগুলি ফুসফুসে যেতে বাধা দেয় দুই পাহারাদার, যথা: এপিগ্লটিস ( epiglotis) এবং ভোকাল কর্ড (vocal cord) । কিন্তু এরপরও মুখের তরল দ্রবীভূত কিছু অংশ চুইয়ে চুইয়ে চলে যায় ফুসফুসে। এটি বেশী ঘটে ঘুমের মধ্যে। আর খুব বেশী ঘটে কেউ যদি অজ্ঞান অবস্থায় থাকে অথবা কেউ যদি স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় কিংবা কারো যদি খাদ্যণালীতে সমস্যা থাকে প্রভৃতি। মুখ গহবরে যদি ঘা থাকে, দাঁত যদি অপরিষ্কার থাকে,দাঁতের মাঢ়িতে যদি ইনফেকশন থাকে তবে লালাতে জীবাণুর পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়, এই অতিরিক্ত জীবাণু মিশ্রিত লালা ফুসফুসে পৌঁছালে হতে পারে নিউমোনিয়া (pneumonia) অথবা ফোঁড়া (lung abscess)। তাই দাঁতের যত্ন নিলে আপনার ফুসফুসও ভালও থাকবে।
Monday, 10 April 2017
দাঁতের যত্ন না নিলে ফুসফুসে ফোঁড়া!!!!!
আপনি হয়ত জানেন প্রধান শ্বাসণালী (Trachea) এবং খাদ্যণালীর প্রধান ছিদ্রপথ খুব কাছাকাছি মুখ গহবরের পিছন দিকে অবস্থিত। সুতরাং মুখের লালা, খাদ্যকণা, জীবাণু, সময় সময় নকল দাঁত অথবা মুখের যে কোন ময়লা শুধু পেটে না প্রধান শ্বাসনালি দিয়ে চলে যেতে পারে ফুসফুসে। এই দ্রব্যগুলি ফুসফুসে যেতে বাধা দেয় দুই পাহারাদার, যথা: এপিগ্লটিস ( epiglotis) এবং ভোকাল কর্ড (vocal cord) । কিন্তু এরপরও মুখের তরল দ্রবীভূত কিছু অংশ চুইয়ে চুইয়ে চলে যায় ফুসফুসে। এটি বেশী ঘটে ঘুমের মধ্যে। আর খুব বেশী ঘটে কেউ যদি অজ্ঞান অবস্থায় থাকে অথবা কেউ যদি স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় কিংবা কারো যদি খাদ্যণালীতে সমস্যা থাকে প্রভৃতি। মুখ গহবরে যদি ঘা থাকে, দাঁত যদি অপরিষ্কার থাকে,দাঁতের মাঢ়িতে যদি ইনফেকশন থাকে তবে লালাতে জীবাণুর পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়, এই অতিরিক্ত জীবাণু মিশ্রিত লালা ফুসফুসে পৌঁছালে হতে পারে নিউমোনিয়া (pneumonia) অথবা ফোঁড়া (lung abscess)। তাই দাঁতের যত্ন নিলে আপনার ফুসফুসও ভালও থাকবে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)

 
Thanks for sharing.
ReplyDelete